অন্যদিকে, বিদেশি ঋণ পরিশোধ বাড়লেও ঋণছাড় ও ঋণের প্রতিশ্রুতি কমেছে। জুলাই থেকে মে মাস পর্যন্ত ৫৬০ কোটি ডলার ঋণছাড় হয়েছে, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৭০২ কোটি ডলার। একই সময়ে নতুন ঋণের প্রতিশ্রুতি এসেছে ৫৪৮ কোটি ডলার, যেখানে গত বছর এটি ছিল ৭৯২ কোটি ডলার।
অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবীর সতর্ক করে বলেন, “যতটুকু ঋণ আসছে, তার বড় অংশই পরিশোধে চলে যাচ্ছে। এতে একটি চক্র তৈরি হচ্ছে, যা থেকে সাবধান হতে হবে।”
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অর্থায়নে সরকার বিদেশি দাতা সংস্থার ওপর নির্ভর করে, কিন্তু ঋণের শর্ত ও পরিশোধচাপ বিবেচনায় ভবিষ্যতে আরও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।